এখন পাঠ

বিশ্বের দুর্দান্ত দৃশ্য

বিশ্বজুড়ে সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য

এশিয়া

• কক্সবাজার

  বঙ্গোপসাগরের নীল জলরাশির দিকে ঢালু, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। মোট দৈর্ঘ্য 120 কিমি। এটি এমন একটি জায়গা যেখানে মাইলের পর মাইল সোনালি বালি, উঁচু পাহাড়, সার্ফিং তরঙ্গ এবং সুন্দর মন্দির রয়েছে।

• সেন্ট মার্টিন

  সেন্ট মার্টিন নারিকেল জিঞ্জিরা (নারকেল দ্বীপ) এবং দারচিনির দীপ (দারচিনি দ্বীপ) নামে পরিচিত। এটি প্রায় 8 কিলোমিটার দীর্ঘ এবং প্রায় 1 কিলোমিটার প্রশস্ত। এখানে রয়েছে আদিম সৈকত, নারকেল গাছ এবং সামুদ্রিক জীবন।

• ম্যাকাউ টাওয়ার

  এই চমত্কার কাঠামোটি দেখুন এবং উপরের দিক থেকে এলাকার সুন্দর দৃশ্যগুলি নিন। 338-মিটার-উচ্চ টাওয়ারটিতে একটি মানমন্দির, ঘূর্ণায়মান ডেক, সিনেমা এবং ক্যাফে রয়েছে। এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ বাঞ্জি জাম্পও রয়েছে।

• স্বপ্নভূমি

  রাতে এই হাই-টেক এবং চকচকে বিনোদন জোন পরিদর্শন করুন। এখানে আপনি ঝকঝকে ক্যাসিনো, লাউড ডিস্কো, এক্সক্লুসিভ পাব, দুর্দান্ত ক্লাব, দুর্দান্ত লাইভ পারফরম্যান্স, আড়ম্বরপূর্ণ থাকার ব্যবস্থা, আন্তর্জাতিক সূক্ষ্ম খাবার এবং ডিজাইনার কেনাকাটা পাবেন।

• গুনুং মুলু জাতীয় উদ্যান

  পার্কটি তার অস্বাভাবিক চুনাপাথর গঠন এবং গুহা বিন্যাসের জন্য বিখ্যাত। তাদের মধ্যে রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম এবং দীর্ঘতম গুহা, যেমন সারাওয়াক চেম্বার, যা 40টি বোয়িং 747 ধারণ করার জন্য যথেষ্ট বড়।

• তামান নেগারা

  তামানকে বিশ্বের প্রাচীনতম গ্রীষ্মমন্ডলীয় রেইনফরেস্ট বলা হয়। মালয় বাঘ, এশিয়ান হাতি এবং সুমাত্রান গন্ডারের মতো বিরল প্রাণী দেখুন। পর্যটকরা ক্যানোপি ওয়াকও উপভোগ করতে পারেন, গাছের উপরে ঝুলন্ত একটি দীর্ঘ ঝুলন্ত সেতু।

• পোখরা

  পোখারা সুন্দর পাহাড়ের দৃশ্য অফার করে এবং এটি হাইকার এবং পর্বতারোহীদের জন্য হিমালয়ের প্রবেশদ্বার। শহরে রেস্তোরাঁ, দোকানপাট এবং ফেওয়া লেকের মতো লেকসাইড হোটেল রয়েছে। হাইক করার আগে বা পরে শান্ত হওয়ার জন্য একটি দুর্দান্ত জায়গা।

• লুম্বিনী

  লুম্বিনী ঐতিহাসিক বুদ্ধ সিদ্ধার্থ গৌতমের জন্মস্থান। এই তীর্থস্থানে অনেক মন্দির, স্মৃতিস্তম্ভ, মঠ এবং জাদুঘর রয়েছে। যারা প্রধান পর্যটন এলাকা থেকে দূরে একটি শান্ত এবং আধ্যাত্মিক জায়গা খুঁজছেন তাদের জন্য প্রস্তাবিত।

• খাও ইয়াই জাতীয় উদ্যান

  পার্কটি মধ্য থাইল্যান্ডে অবস্থিত এবং 2,000 বর্গ কিলোমিটারের বেশি এলাকা জুড়ে রয়েছে। 50 কিলোমিটার হাইকিং এবং বাইকিং ট্রেইল সহ, যারা ব্যায়াম পছন্দ করেন তাদের জন্য এটি দুর্দান্ত, তবে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হল বন্যপ্রাণী। আপনি অনেক গ্রীষ্মমন্ডলীয় প্রাণী যেমন হাতি, বহিরাগত পাখি এবং বানর দেখতে পারেন।

• ভাসমান বাজার

  ব্যাংককের কাছে বেশ কয়েকটি ভাসমান বাজার রয়েছে যেখানে আপনি নৌকায় কেনাকাটা এবং খাওয়ার সময় স্থানীয়দের আরও ঐতিহ্যবাহী জীবনযাত্রা দেখতে পাবেন। বিক্রেতারা দিনের প্রথম দিকে লম্বা কাঠের নৌকায় চড়ে তাজা ফল ও সবজি, মশলা এবং সুস্বাদু খাবার বিক্রি করে।

• চীনের মহাপ্রাচীর

  চীনের গ্রেট ওয়াল একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান এবং বিশ্বের সপ্তাশ্চর্যের একটি। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানবসৃষ্ট কাঠামো। এটি প্রায় 21,000 কিলোমিটার দীর্ঘ। প্রাচীর নির্মাণে এক মিলিয়নেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।

• নিষিদ্ধ নগরী

  নিষিদ্ধ শহর হল চীনের সবচেয়ে সুন্দর প্রাসাদ যেখানে 980টি ভবন রয়েছে। 27,000 বর্গ মিটার মোট এলাকা নিয়ে, এটি চীনের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য। প্রাসাদে শিল্প বস্তুর একটি বড় সংগ্রহ রয়েছে।

• কাশ্মীর

  কাশ্মীর তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত একটি উপত্যকা এবং একে পৃথিবীর স্বর্গ বলা হয়। এখানে অনেক সুন্দর হ্রদ, বন এবং পাহাড় রয়েছে। অনেক লোক সেখানে স্কিইং, হাইকিং এবং মাছ ধরার জন্য ভ্রমণ করে।

• গোয়া

  গোয়া তার সুন্দর সৈকত, রেস্তোরাঁ এবং ডিস্কোর জন্য বিখ্যাত। গোয়াকে বলা হয় ভারতের সবচেয়ে মজার জায়গা। অনেক সক্রিয় পর্যটক যেমন স্নরকেলিং এবং জেট স্কিইং। অন্যরা সুন্দর পরিবেশে যোগ অনুশীলন করতে পছন্দ করে।

• করাচি

  পাকিস্তানের বৃহত্তম শহরটি আরব সাগরের মুখোমুখি এবং পর্যটকদের জন্য অনেক আকর্ষণ প্রদান করে। বাইরের ক্রিয়াকলাপ উপভোগ করুন যেমন সমুদ্র সৈকতে দিন কাটানো বা শহরের অনেক পার্কের একটিতে যাওয়া। পাকিস্তানের জাতীয় জাদুঘর হল পাকিস্তানের ইতিহাস ও সংস্কৃতির এক নিমগ্ন অভিজ্ঞতা।

• নারাং

  নারাং উত্তর পাকিস্তানে 2,409 মিটার উচ্চতায় অবস্থিত একটি শহর। যারা বাইরে এবং শীতল আবহাওয়া পছন্দ করেন তাদের জন্য এটি একটি জনপ্রিয় গন্তব্য। পাহাড়, বন এবং তৃণভূমি ক্যাম্পিং, হাইকিং এবং বোটিং এর জন্য গ্রীষ্মকালীন সুযোগ প্রদান করে।

• বোহোল দ্বীপ

  প্রধান আকর্ষণ টারসিয়ার অভয়ারণ্য এবং চকোলেট পাহাড়। চকলেট হিলস নামটি এসেছে এই কারণে যে সবুজ ঘাস শুকনো মৌসুমে বাদামী হয়ে যায়। "Tasier (tarsier)" বিপন্ন এবং বোহল দ্বীপে সুরক্ষিত হবে।

• বোরাকে দ্বীপ

  এই দ্বীপটি ফিলিপাইনের প্রতিনিধি সামুদ্রিক স্বর্গের একটি। দ্বীপের পশ্চিম দিকে সাদা সমুদ্র সৈকত এবং অগভীর সমুদ্র সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। সূর্যাস্তের সময় প্যারাসেইলিংয়ের মতো অনেকগুলি কার্যক্রম রয়েছে।

• ডাম্বুলা গুহা মন্দির

  কালো পাহাড়ে নির্মিত শ্রীলঙ্কার বৃহত্তম মন্দির কমপ্লেক্স। এর মূর্তি এবং চিত্রকর্মগুলি খ্রিস্টীয় 12 শতকের। মন্দির কমপ্লেক্সে বিভিন্ন আকারের পাঁচটি কক্ষ রয়েছে। প্রতিটি ঘরে বিভিন্ন অবস্থানে বুদ্ধের শান্ত ও নির্মল চেহারা রয়েছে।

• ইয়ালা জাতীয় উদ্যান

  ইয়ালা ন্যাশনাল পার্ক বন্যপ্রাণী এবং পাখির জীবন সমৃদ্ধ। সাফারি ড্রাইভ এবং প্রকৃতির ট্রেইলে, দেখুন হাতির পাল স্রোতে স্নান করছে এবং চিতাবাঘরা গাছের ডালে আড্ডা দিচ্ছে। ক্যাম্পিং করতেও যেতে পারেন।

• হ্যালন গবে

  টনকিন উপসাগরে হ্যালং উপসাগর। এটি তার আশ্চর্যজনক সৌন্দর্যের কারণে একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে নিবন্ধিত। হাজার হাজার ছোট দ্বীপ সমুদ্রের মধ্যে আটকে আছে এবং গুহায় ভরা। জাহাজ থেকে দেখার জন্য এটি একটি উপযুক্ত জায়গা।

• আমার স্নাতকের

  হো চি মিন সিটি হল ভিয়েতনামের ব্যবসা এবং কেনাকাটার কেন্দ্র এবং সর্বদা ব্যস্ত এবং প্রাণবন্ত। যাইহোক, 'ইউনিফিকেশন প্যালেস'-এর মতো বিখ্যাত ঐতিহাসিক স্থানও রয়েছে যেখানে উত্তর ও দক্ষিণ ভিয়েতনাম এক দেশ হওয়ার আগে দক্ষিণ ভিয়েতনামের রাষ্ট্রপতি বাস করতেন।

আফ্রিকা

• দিলোরো লেক

  এটি দেশের বৃহত্তম হ্রদ, অ্যাঙ্গোলার পূর্ব অংশে অবস্থিত। এটি পাখি পর্যবেক্ষকদের জন্য একটি দুর্দান্ত জায়গা কারণ এটি অনেক প্রজাতির পাখির আবাসস্থল। রহস্যময় তরঙ্গ যা সর্বদা পূর্ব দিকে চলে যায় হ্রদকে একটি আধ্যাত্মিক অনুভূতি দেয়। সেপ্টেম্বর সমুদ্র স্নানের জন্য সেরা মাস।

• বেঙ্গুয়েলা

  বেঙ্গুয়েলা পশ্চিম অ্যাঙ্গোলার একটি সমুদ্রতীরবর্তী শহর যা আন্তর্জাতিক রেলপথের কাছে অবস্থিত। প্রধান আকর্ষণগুলি হল সুন্দর সৈকত এবং শ্বাসরুদ্ধকর পর্তুগিজ স্থাপত্য। প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং বন্ধুত্বপূর্ণ মানুষ এটিকে একটি পর্যটন শহর হিসাবে বিশ্রামের জন্য একটি দুর্দান্ত জায়গা করে তোলে।

• ক্রিবি

  ক্রিবি এর সুন্দর দৃশ্যের জন্যও পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয়। চুট দে লা রোব জলপ্রপাতটি খুব বিখ্যাত কারণ এটি এলাকার বৃহত্তম জলপ্রপাতগুলির মধ্যে একটি। ক্রিবির সৈকতে লংজি মাছ ধরার গ্রাম দেখা যায়। ফটোগ্রাফার এবং ইকোট্যুরিস্টদের কাছে জনপ্রিয়।

• লিম্বে

  লিম্বে হল ক্যামেরুনের পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত একটি সৈকত রিসর্ট এবং সার্ফিংয়ের জন্য জনপ্রিয়। লিম্বে একটি বন্যপ্রাণী কেন্দ্রও রয়েছে যা গরিলা এবং অন্যান্য বনমানুষকে রক্ষা করে এবং যত্ন করে। "লিম্বে বোটানিক্যাল গার্ডেন" বিভিন্ন ধরণের গাছপালা চাষ করে।

• মারাকেচ

  এটলাস পর্বতমালার পাদদেশে অবস্থিত এই শহরটি অবশ্যই দেখার মতো। পর্যটকরা রাস্তার খাবার উপভোগ করতে পারে এবং রাস্তার দোকানে মশলা এবং স্থানীয় গহনা কিনতে পারে। আকর্ষণের মধ্যে রয়েছে সাদিয়ান সমাধি এবং এল বাদি প্রাসাদ।

• মারজোগা

  এরগ চেব্বি টিলাগুলির সমুদ্রের ধারে অবস্থিত, এই ছোট শহরটি সাহারা মরুভূমির প্রবেশদ্বার। পর্যটকরা উটের সাফারি নিতে পারেন, মরুভূমি ঘুরে দেখতে পারেন এবং ঐতিহ্যবাহী বেদুইন ক্যাম্প পরিদর্শন করতে পারেন।

• আসওয়ান

  আসওয়ান নীল নদের পাশের একটি শান্ত শহর। থামতে এবং শিথিল করার জন্য একটি দুর্দান্ত জায়গা। একটি আনন্দের নৌকায় চায়ে চুমুক দিন বা সেন্ট সিমিওনের মরুভূমিতে একটি উটে চড়ে যান।

• সেন্ট ক্যাথরিন মঠ

  সেন্ট ক্যাথরিন মনাস্ট্রি সিনাই পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত। মরুভূমির এই মঠে শিল্প ও প্রাচীন পাণ্ডুলিপির চমৎকার সংগ্রহ রয়েছে। এছাড়াও আপনি সিনাই পর্বতে হাইকিং করে দর্শনীয় সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখতে পারেন।

• কেপ কোস্ট দুর্গ

  15 শতকে ইউরোপীয়দের দ্বারা নির্মিত এবং একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে নিবন্ধিত, এটি একটি পর্যটক আকর্ষণ যা ঘানার প্রতিনিধিত্ব করে। আপনি সাদা-ভিত্তিক সুন্দর বাহ্যিক অংশ এবং একসময় দাসদের থাকার সুবিধাগুলি দেখতে পারেন।

• মোল জাতীয় উদ্যান

  ঘানায় পারিবারিক সাফারির জন্য প্রস্তাবিত স্থান। এটি আফ্রিকান হাতি, মহিষ, বেবুন, ওয়ারথগ এবং কুঁজ অ্যান্টিলোপ দ্বারা ভরা একটি বড় সাভানাকে আচ্ছাদিত করে। এখানে আপনি অনেক ধরণের প্রাণী এবং 300 প্রজাতির পাখি দেখতে পাবেন। পার্কে হাঁটা এবং ড্রাইভিং সাফারি সম্ভব।

• মাসাই মারা ন্যাশনাল রিজার্ভ

  মাসাই মারা তার বন্যপ্রাণী এবং রঙিন উপজাতির জন্য বিশ্ব-বিখ্যাত যা একটি জাতীয় সংরক্ষিত অঞ্চলে বাস করে। সাভানা এবং ঘূর্ণায়মান পাহাড়গুলি সিংহ, চিতা, জেব্রা, জলহস্তী, হাতি এবং মাসাইয়ের আবাসস্থল।

• লামু দ্বীপপুঞ্জ

  লামু দ্বীপপুঞ্জ তৈরি করে এমন দ্বীপগুলিতে দর্শনার্থীরা ঐতিহ্যবাহী ধুতে ভ্রমণ করতে পারেন। দ্বীপগুলো কেনিয়ার উত্তর উপকূলে ভারত মহাসাগরে অবস্থিত। লামু শহরটি দেশের প্রাচীনতম শহর।

• ইয়ানকারি জাতীয় উদ্যান

  এটি উত্তর-পূর্ব নাইজেরিয়ার একটি বড় বন্যপ্রাণী পার্ক। হাতি, সিংহ, জিরাফ এবং 350 টিরও বেশি প্রজাতির পাখি এখানে বাস করে। উইকি হট স্প্রিংস একটি জনপ্রিয় সুইমিং স্পট।

• আমির প্রাসাদ

  প্রাসাদটি নাইজেরিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর কানোতে অবস্থিত। 700 বছরেরও বেশি ইতিহাস সহ, এটি নাইজেরিয়ার প্রাচীনতম এবং বৃহত্তম প্রাসাদগুলির মধ্যে একটি।

• নাভার পণ্যের বাজার

  কেপটাউনের এই জনপ্রিয় বাজারটি প্রতি শনিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত খোলা থাকে। বহুজাতিক রেস্টুরেন্ট, রাস্তার খাবার বিক্রেতা, কাপড়ের দোকান, বেকারি, পনিরের দোকান, সবজি বিক্রেতা ইত্যাদি।

• বোল্ডার সৈকত

  টেবিল মাউন্টেন ন্যাশনাল পার্কের এই বিখ্যাত সমুদ্র সৈকতে আফ্রিকান পেঙ্গুইনের কাছাকাছি যান। সৈকতের কাছাকাছি প্রায় 2,000 থেকে 3,000 বাস করে।

• Sousse ওল্ড টাউন

  সুসের ওল্ড টাউন ভূমধ্যসাগরের মুখোমুখি একটি সুন্দর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান। এটি একটি সৈকত অবলম্বন হিসাবে পরিচিত যেখানে আপনি শহরের দৃশ্য এবং নীল সমুদ্র উপভোগ করতে পারেন, যাকে "সাহেলের মুক্তা"ও বলা হয়।

• Tamerza Gorge

  আলজেরিয়ার সীমান্তের কাছের এই উপত্যকাটি তিউনিসিয়ার সবচেয়ে সুন্দর নৈসর্গিক স্থানগুলির মধ্যে একটি। এটি দ্য ইংলিশ পেশেন্ট চলচ্চিত্রের চিত্রগ্রহণের স্থান হিসাবেও ব্যবহৃত হয়েছিল। আপনি পর্যটক ট্রেন "লেদার রুজ" এ এটি দেখতে পারেন।

• ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত

  বিশ্বের সাতটি আশ্চর্যের একটি, ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত জাম্বিয়া এবং জিম্বাবুয়ে উভয় দেশেই পাওয়া যাবে। স্থানীয় ইংরেজি নামের অর্থ "থান্ডারিং স্প্রে"। এটি 108 মিটার উঁচু এবং জাম্বেজি নদীতে পড়ে। এটি 1.7 কিলোমিটার প্রশস্ত।

• লুসাকা

  জাম্বিয়ার রাজধানী লুসাকা দক্ষিণ আফ্রিকার দ্রুততম বর্ধনশীল শহর। লুসাকার চারটি প্রধান মহাসড়ক রয়েছে যা সমস্ত (প্রতিবেশী) সীমান্তকে সংযুক্ত করে। এটি যেখানে জাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি সরকারি ভবনগুলি অবস্থিত।

• ভিক্টোরিয়া ফলস ব্রিজ

  ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাতের ঠিক নীচে জাম্বেজি নদীর উপর একটি সেতু, যা জিম্বাবুয়ে এবং জাম্বিয়ার সীমানাকে সংযুক্ত করেছে। আমরা বাঞ্জি জাম্পিং, রিভার রাফটিং, জায়ান্ট সুইং এবং জিপলাইনিং এর মত প্রাকৃতিক এবং দুঃসাহসিক কার্যকলাপ অফার করি।

• Hwange জাতীয় উদ্যান

  এটি জিম্বাবুয়ের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত আফ্রিকার অন্যতম প্রধান জাতীয় উদ্যান। হাতি, চিতা, চিতাবাঘ, সিংহ এবং আরও অনেক কিছু দেখার সুযোগ খুঁজছেন সাফারি উত্সাহীদের জন্য একটি অবশ্যই দেখুন। লুকানো লুকআউট এবং এলিভেটেড প্ল্যাটফর্মগুলি প্রাণীদের দেখার দুর্দান্ত সুযোগ দেয়।

ওশেনিয়া

• ক্যাঙ্গারু দ্বীপ

  ক্যাঙ্গারু দ্বীপ অবিশ্বাস্য দৃশ্য এবং প্রচুর বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল। আপনি টিলা এবং সুউচ্চ পাহাড় থেকে গুহা এবং শিলা গঠন সবকিছু দেখতে পারেন। কোয়ালা এবং ক্যাঙ্গারুও এখানে বাস করে। পেঙ্গুইন, সমুদ্র সিংহ এবং ডলফিন সমুদ্র উপকূলে দেখা যায়।

• হুইটসানডে দ্বীপপুঞ্জ

  হুইটসানডে দ্বীপপুঞ্জে মনোরম সৈকত রয়েছে। এখানে আপনি প্রচুর সামুদ্রিক জীবন এবং রঙিন প্রবাল প্রাচীরের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন। এটি স্নরকেলিং এবং স্কুবা ডাইভিংয়ের জন্যও একটি দুর্দান্ত জায়গা। আপনি প্রায় 74 টি দ্বীপ এবং দ্বীপে ভ্রমণ করতে পারেন।

• মিলফোর্ড সাউন্ড

  এটি একটি খুব সুন্দর দেশের সবচেয়ে সুন্দর স্পটগুলির মধ্যে একটি এবং এটি একটি দুর্দান্ত সব আবহাওয়ার জায়গা। নিকটতম শহর থেকে অনেক মাইল দূরে, আপনি পটভূমিতে তুষার-ঢাকা পর্বত সহ দর্শনীয় জলপ্রপাত দেখতে পাবেন। আপনি পাহাড়ের মধ্যে ক্রুজ করতে পারেন, কায়াক করতে পারেন বা তাদের উপর দিয়ে উড়তে পারেন।

• হবিটন

  উত্তর দ্বীপের অকল্যান্ড থেকে মাত্র দুই ঘন্টার পথ, মাতামাতার তৃণভূমিতে যেখানে দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস এবং দ্য হবিট চলচ্চিত্রের হবিট গ্রামগুলি চিত্রায়িত হয়েছিল। অনেক সেট এখন পর্যটকদের দেখার জন্য সংরক্ষিত আছে। পর্যটকরা সিনেমার জন্য তৈরি 44টি হবিট হোল (বাড়ি) নির্দেশিত ট্যুর নিতে পারেন।

ইউরোপ

• মাননেকেন পিস

  একটি ছেলের প্রস্রাব করার একটি মূর্তি "ব্রাসেলসের সবচেয়ে বয়স্ক নাগরিক" নামে পরিচিত। তার তারিখ 1388, কিন্তু বর্তমান মূর্তিটি 1619 সালের। এই মূর্তিটি বহুবার চুরি হয়েছে। তিনি পোশাক পরার জন্য বিখ্যাত।

• পরমাণু

  অ্যাটমিয়াম হল একটি 102-মিটার-উচ্চ বিল্ডিং যা পাতলা টিউব দ্বারা সংযুক্ত নয়টি দৈত্যাকার লোহার বল নিয়ে গঠিত এবং এটি 165 বিলিয়ন বার প্রসারিত লোহার একক কোষের মতো দেখতে ডিজাইন করা হয়েছিল। ব্রাসেলসে 1958 সালের বিশ্ব মেলার জন্য নির্মিত, এটি এখন একটি যাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

• প্রাগ দুর্গ

  এই দুর্গটি 10 শতকের শেষের দিকে নির্মিত হয়েছিল। এলাকাটি বিশ্বের বৃহত্তম। এটিতে দুটি বিশেষ মাঠ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ভ্লাদিস্লাভ হল, নাইটদের খেলার জন্য যথেষ্ট বড় এবং তাদের গানের ফোয়ারা সহ রয়্যাল গার্ডেন।

• চার্লস ব্রিজ

  কালুভ মোস্ট (চার্লস ব্রিজ) প্রাগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নদী পারাপারের সেতু। 1357 সালে নির্মিত, এটি 520 মিটার দীর্ঘ। সেতুটিতে অনেক মূর্তি রয়েছে এবং এটির সুন্দর দৃশ্যের কারণে এটি পর্যটক এবং ফটোগ্রাফারদের কাছে জনপ্রিয়।

• নতুন পোতাশ্রয়

  নিউ হারবার (Nyhavn) হল কোপেনহেগেনের 17 শতকের ওয়াটারফ্রন্ট, খাল এবং বিনোদন জেলা। বার, ক্যাফে এবং রেস্তোরাঁ সহ রাস্তায় রঙিন 17- এবং 18 শতকের টাউনহাউস। খালটি ঐতিহাসিক কাঠের নৌকায় ভরা।

• টিভোলি গার্ডেনস

  টিভোলি গার্ডেন হল একটি বিনোদন পার্ক এবং বাগান (বিনোদন এবং বিশ্রামের জন্য)। 1843 সালে খোলা, পার্কটি বিশ্বের তৃতীয় প্রাচীনতম অপারেটিং বিনোদন পার্ক। কেন্দ্রীয় স্টেশনের পাশে কোপেনহেগেনের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত।

• নীল নীল জলপ্রপাত

  'দিস অ্যাবে' বলা হয়, যার অর্থ 'মহা ধোঁয়া', এটি বর্ষাকালে 42 মিটার উঁচু এবং 400 মিটার চওড়া। জলপ্রপাতের নিচের দিকে দেশের প্রথম পাথরের সেতু, 1626 সালে নির্মিত।

• সিমিয়েন জাতীয় উদ্যান

  ইথিওপিয়ার বৃহত্তম জাতীয় উদ্যান হল বিপন্ন প্রজাতির যেমন ইথিওপিয়ান নেকড়ে এবং ওয়ারিয়া আইবেক্স, বিশ্বের একমাত্র বন্য ছাগল। এটি বালিন শকুন সহ অনেক প্রজাতির পাখির আবাসস্থল, যা ডানার বিস্তারে 3 মিটার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।

• অরোরা বোরিয়ালিস

  নর্দান লাইটস, বা অরোরা বোরিয়ালিস, প্রকৃতির সবচেয়ে দর্শনীয় আলো শো এবং ফিনিশ ল্যাপল্যান্ডে বছরে প্রায় 200 রাত দেখা যায়। ইগলু এবং বিলাসবহুল স্যুট বা স্নোশুয়িং বা স্কিইং-এর মতো ঐতিহ্যবাহী উপায়ে ডেডিকেটেড স্পেস থেকে নর্দান লাইটগুলি দেখা যেতে পারে।

• সান্তা ক্লজ গ্রাম

  ফিনল্যান্ডের উত্তরে রোভানিমিতে, আপনি সান্তা এবং মিসেস ক্লজের সাথে দেখা করতে পারেন। আপনি যদি ক্যালিগ্রাফি স্কুলে সান্তাকে একটি চিঠি লেখেন, একটি এলফ (পরী) আপনাকে পোস্ট অফিসে মেইলটি দেখাবে। ভূগর্ভস্থ টানেল আপনাকে আর্কটিক সার্কেল অতিক্রম করতে দেয়।

• স্কন্দারবেগ স্কয়ার

  স্ক্যান্ডারবেগ স্কোয়ার হল আলবেনিয়ার তিরানার কেন্দ্রস্থলে প্রধান স্কোয়ার। মোট এলাকা প্রায় 40,000 বর্গ মিটার। স্ক্যান্ডারবেগ মনুমেন্টটি স্কয়ারের উপরে অবস্থিত। চত্বরে অনেক বিখ্যাত ভবন আছে।

• বেরাত

  বেরাত ওসুম নদীর উভয় তীরে অবস্থিত একটি সুন্দর শহর। পাহাড়ের ওপর ভবনের সামনের অংশে ঘনবসতিপূর্ণ জানালার কারণে এটি 'হাজার উইন্ডোজের শহর' নামে পরিচিত।

• আপার আজাত নদীর অববাহিকা

  গেগার্ড মনাস্ট্রি, যা এলাকাটিকে বিখ্যাত করে তোলে, আর্মেনিয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় স্মৃতিস্তম্ভগুলির মধ্যে একটি। যদিও মূল মন্দিরটি মাত্র 800 বছর পুরানো, এটি একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের অংশ যা 4র্থ শতাব্দীর।

• সাগকাদজোর

  Tsaghkadzor আর্মেনিয়ার প্রধান স্কি রিসর্ট। এই অঞ্চলে দেশের সেরা কয়েকটি হোটেল রয়েছে। আপনি সেনেটর রয়্যালেও খেলতে পারেন, একটি ক্যাসিনো যা দেশের বৃহত্তম বিনোদন কমপ্লেক্স গঠন করে।

• উনা জাতীয় উদ্যান

  পার্কটি, নাসিওনি পার্ক উনা নামেও পরিচিত, ক্রকা, উন্যাক এবং আপার উনা নদীর অববাহিকা, উদ্ভিদ ও প্রাণীজগত, জলপ্রপাত এবং ঐতিহাসিক স্থানগুলিকে রক্ষা করার জন্য শুরু হয়েছিল। পার্কের মধ্যে অত্যাশ্চর্য 25-মিটার লম্বা জলপ্রপাত শুক লাভা কিব।

• মোস্তার

  ওল্ড টাউনের ঠিক কেন্দ্রে নেরেটভা নদীর উপর স্টারিমস্ট সেতুর জন্য সুন্দর শহরটি প্রিয়। এটি মূলত 1500-এর দশকে পান্না সবুজ নেরেটভা নদীর উপর নির্মিত হয়েছিল। এটি একটি ইউনেস্কো তালিকাভুক্ত পুরাতন শহর।

• নেসেবার

  নেসেবার কৃষ্ণ সাগরের একটি পুরানো উপকূলীয় শহর। পুরানো শহরে খ্রিস্টপূর্ব 5 ম শতাব্দীর রাস্তা এবং সুন্দর পুরানো ভবন রয়েছে, তবে এটিতে একটি সমুদ্র সৈকতও রয়েছে যেখানে আপনি জলের খেলা উপভোগ করতে পারেন।

• সেভেন রিলা লেক

  সেভেন রিলা হ্রদ হল রিলা পর্বতমালার হিমবাহের হ্রদ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 2,500 মিটার উপরে, এটি বুলগেরিয়ার সবচেয়ে পরিদর্শনযোগ্য হ্রদ। হ্রদের নাম তার শারীরিক বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করে।

• আইফেল টাওয়ার

  আইফেল টাওয়ারটি 1889 সালে ফরাসি বিপ্লবের 100 তম বার্ষিকীকে স্মরণ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। এটি 324 মিটার উঁচু এবং প্যারিসের একটি মনোরম দৃশ্য অফার করে। উপরের তলায় যেতে, ২য় তলা থেকে লিফট নিন।

• Louvre যাদুঘর

  ল্যুভর এক সময় ফ্রান্সের রাজাদের প্রাসাদ ছিল। ত্রিমাত্রিক কাচের পিরামিডের ভিতরে 30,000টিরও বেশি শিল্পকর্ম দেখতে যান। 1503-1505 সালে লিওনার্দো দা ভিঞ্চির আঁকা "মোনা লিসা" সবচেয়ে বিখ্যাত কাজ।

• ব্র্যান্ডেনবার্গ গেট

  ব্র্যান্ডেনবার্গ গেট 26 মিটার উঁচু। বিশাল স্তম্ভগুলি সাধারণ এবং রাজপরিবারদের যাতায়াতের পথ তৈরি করে। একবার কুখ্যাত বার্লিন প্রাচীরের অংশ, এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।

• কোলন ক্যাথিড্রাল

  কোলোন ক্যাথেড্রাল রাইন নদীর তীরে অবস্থিত। এটি ইউরোপের বৃহত্তম ক্যাথেড্রালগুলির মধ্যে একটি। নির্মাণ শুরু হয় 1248 সালে। ক্যাথেড্রালটি 6,166 বর্গ মিটার এলাকা জুড়ে এবং 56টি বিশাল কলাম রয়েছে।

• হুসাভিক

  উত্তর আইসল্যান্ডের একটি ছোট মাছ ধরার গ্রাম, এটি ইউরোপের সেরা তিমি দেখার জায়গাগুলির মধ্যে একটি। আপনি minke, humpback এবং নীল তিমি, সেইসাথে দাঁতযুক্ত এবং porpoise তিমি দেখতে পারেন।

• নীল হ্রদ

  আইসল্যান্ডের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য হল লাভা প্রবাহ দ্বারা উত্তপ্ত সমুদ্রের জল সহ একটি হ্রদ। এই ভূ-তাপীয় জলে খনিজ পদার্থ রয়েছে যা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভাল বলে বিশ্বাস করা হয়। পর্যটকরা কালো লাভার আশেপাশে আরাম করে এবং স্পা ট্রিটমেন্ট, সনা এবং স্টিম বাথ উপভোগ করে।

• ভাইকিং শিপ মিউজিয়াম

  অসলোর একটি জাদুঘর তিনটি 9ম শতাব্দীর ভাইকিং জাহাজ প্রদর্শন করে যেগুলি বিখ্যাত ভাইকিংদের কবর দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হত। 70-ফুট ওসেবার্গ জাহাজটি 800 খ্রিস্টাব্দের কাছাকাছি নির্মিত হয়েছিল এবং এটি এক সময় একজন সেনাপতির স্ত্রী এবং দুই মহিলার সমাধিস্থল ছিল।

• ভিজল্যান্ড ভাস্কর্য পার্ক

  অসলোর এই পার্কে লোহা ও গ্রানাইট দিয়ে তৈরি ৬৫০টি ভাস্কর্য রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হল মানব জীবনের চক্রের প্রতিনিধিত্বকারী পরিসংখ্যানের গোষ্ঠী। এটি নরওয়ের বৃহত্তম খেলার মাঠও, এটি একটি দুর্দান্ত পারিবারিক গন্তব্য তৈরি করে।

• মালবোর্ক দুর্গ

  উত্তর পোল্যান্ডে অবস্থিত, এই দুর্গটি 13 শতকে নাইটদের দ্বারা একটি দুর্গ হিসাবে নির্মিত হয়েছিল। এটি এখন একটি জাদুঘর এবং এর অনেক কক্ষ নিখুঁত অবস্থায় সংরক্ষিত হয়েছে। এখানে বর্ম ও অস্ত্রের ঐতিহাসিক সংগ্রহও রয়েছে। ইতিহাস প্রেমীদের জন্য একটি দুর্দান্ত জায়গা।

• Wieliczka লবণ খনি

  এই 13 শতকের খনিটি ক্রাকোর কাছে অবস্থিত এবং এটি একটি শৈল্পিক আকর্ষণ। খনিটিতে এখন চারটি ছোট গির্জা, একটি ক্লোস্টার এবং লবণের দেয়াল থেকে খোদাই করা মূর্তি রয়েছে। আপনি ভূগর্ভস্থ 327 মিটারের মতো গভীর একটি চেম্বারও অন্বেষণ করতে পারেন।

• আলহাম্বরা প্রাসাদ

  আলহামব্রা হল একটি প্রাসাদ এবং দুর্গ যা গ্রানাডা, আন্দালুসিয়া, স্পেনে অবস্থিত। এটি স্পেনের ইসলামী যুগের শৈল্পিক শৈলীর প্রতিনিধিত্ব করে। এখানে অনেক ভবন, টাওয়ার, দেয়াল ও মসজিদ রয়েছে। সূক্ষ্ম পাথরের খোদাই, সুন্দর টাইল্ড সিলিং এবং শান্তিপূর্ণ বাগান এই বিস্ময়কর ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতা যোগ করে।

• লাস রামব্লাস

  বার্সেলোনার এই গাছের সারিবদ্ধ রাস্তাটি শহরের কেন্দ্রস্থলে একটি সবুজ লাইন তৈরি করেছে। এটি একটি পথচারী স্বর্গে পরিণত হয়েছে এবং নাগরিক এবং পর্যটকদের ভিড়। এছাড়াও অনেক রেস্তোরাঁ, ওপেন-এয়ার ক্যাফে এবং পারফর্মার যেমন শিল্পী এবং রাস্তার সঙ্গীতশিল্পীরা একটি প্রাণবন্ত পরিবেশ তৈরি করে।

• ডুব্রোভনিক

  প্রাচীন শহর দুব্রোভনিক দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অ্যাড্রিয়াটিক সাগরের মুখোমুখি অবস্থিত। শহরটির ডাকনাম "অ্যাড্রিয়াটিক সাগরের মুক্তা"। 7 ম শতাব্দীতে নির্মিত। ডুব্রোভনিকের অনেক ঐতিহাসিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

• প্লিটভাইস লেক জাতীয় উদ্যান

  প্লিটভাইস লেক জাতীয় উদ্যান ক্রোয়েশিয়া এবং সমগ্র ইউরোপের সবচেয়ে সুন্দর প্রাকৃতিক বিস্ময়গুলির মধ্যে একটি। উদ্যানটি শ্বাসরুদ্ধকর হ্রদ, জলপ্রপাত এবং সবুজ বনে ভরা। হ্রদের রঙ নীল, সবুজ এবং ধূসর থেকে পরিবর্তিত হয়। আপনি কাঠের পথ ধরে হাঁটা বা নৌকায় করে পার্কটি ঘুরে দেখতে পারেন।

• নারীকলা দুর্গ

  জর্জিয়ার রাজধানী তিবিলিসিতে অবস্থিত, এটি চতুর্থ শতাব্দীতে নির্মিত হয়েছিল। তিবিলিসির দৃশ্য আশ্চর্যজনক এবং এর চারপাশে হাঁটার পথ রয়েছে যা বোটানিক্যাল গার্ডেনে শেষ হয়।

• ভার্দজিয়া

  এটি 1300 মিটার উচ্চতায় একটি ভূগর্ভস্থ গুহা মঠ। এটি 12 শতকে প্রথম মহিলা রাজা রাজা তামার দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। 1283 সালের ভূমিকম্প এটি প্রকাশ না করা পর্যন্ত এটি লুকানো ছিল।

• অ্যাক্রোপলিস

  এটি গ্রীসের রাজধানী এথেন্সের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত একটি পাহাড় এবং একে গ্রীসের প্রতীক বলা হয় কারণ শীর্ষে রয়েছে খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতাব্দীতে নির্মিত তিনটি প্রাচীন মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ। সবচেয়ে পরিচিত হল পার্থেনন, যার মূলে শীর্ষে সমর্থনকারী 58টি কলাম ছিল।

• ডেলফি

  এটি পারনাসাস পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত। দৃশ্যটি চমৎকার, এবং এখানে মন্দির, থিয়েটার এবং স্টেডিয়ামের মতো খ্রিস্টপূর্ব 8ম শতাব্দীর অনেক ঐতিহাসিক ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। ডেলফি ভবিষ্যত জানার কিংবদন্তির জন্য বিখ্যাত ছিল, যেখানে একজন যাজক ছিলেন যিনি দেবতা অ্যাপোলোর দাস ছিলেন।

• সেজেনড্রে ওপেন এয়ার মিউজিয়াম

  একটি ওপেন-এয়ার জাদুঘর যেখানে আপনি ঐতিহ্যগত হাঙ্গেরিয়ান জীবন দেখতে পারেন। আটটি আলাদা বিভাগ রয়েছে, প্রতিটি আলাদা সময় এবং স্থানের প্রতিনিধিত্ব করে। খাঁটি দোকান এবং খামারের প্রাণী দেখুন, কারুশিল্প তৈরি করা দেখুন এবং এমনকি একটি পুরানো বাষ্প ট্রেনে চড়ুন।

• দানিউব

  হাঙ্গেরির মধ্য দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে প্রবাহিত এই সুন্দর নদী বুদাপেস্ট শহরকে বুদা এবং পেস্টের মধ্যে বিভক্ত করেছে। ফ্রিডম ব্রিজ থেকে সূর্যাস্ত দেখুন, একটি বোট ক্রুজ নিন, অথবা শহর এবং ভিসেগ্রাদ পর্বত সহ গ্রামাঞ্চলের অত্যাশ্চর্য দৃশ্যের জন্য দীর্ঘ নদীর ধারের সাইকেল পথ ধরে সাইকেল করুন।

• কলোসিয়াম

  কলোসিয়াম হল রোমের কেন্দ্রে একটি বিশাল অ্যাম্ফিথিয়েটার। 80 খ্রিস্টাব্দে নির্মাণ শেষ হয়। পশু বনাম পশু, মানুষ বনাম পশু, মানুষ বনাম মানুষ ছিল। মধ্যযুগে এটি একটি গির্জা হিসাবে ব্যবহৃত হত।

• পম্পেই

  পম্পেই একটি বিখ্যাত রোমান শহর যা মাউন্ট ভিসুভিয়াস বিস্ফোরণের পর প্রায় 1700 বছর ধরে আগ্নেয়গিরির ছাইয়ের নীচে চাপা পড়েছিল। আপনি প্রাচীন রোমের রাস্তায় হাঁটতে পারেন এবং প্রাচীন রোমে জীবন কেমন ছিল তা অনুভব করতে পারেন।

• স্কোপজে

  স্কোপজে শহরটি 6,000 বছর ধরে বসবাস করছে, তাই এটি পুরানো এবং নতুনের একটি দুর্দান্ত মিশ্রণ। শহরের চারপাশে অনেক আধুনিক জাদুঘর এবং মূর্তি রয়েছে, বিশেষ করে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের মূর্তি, স্বাধীনতার 20 তম বার্ষিকী স্মরণে স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও পুরানো গীর্জা এবং উত্তেজনাপূর্ণ তুর্কি বাজার রয়েছে।

• গোলেম গ্র্যাড

  দ্বীপটি গ্যালিসিকা ন্যাশনাল পার্কের লেক প্রেস্পায় অবস্থিত এবং দ্বীপের চারপাশে প্রচুর পরিমাণে জলের সাপ থাকার কারণে এটিকে স্নেক আইল্যান্ড বলা হয়। এই সাপগুলি বিপজ্জনক নয়, তবে দ্বীপে কিছু সাপ বিপজ্জনক হতে পারে, তাই দ্বীপে দর্শনার্থীদের বুট পরা উচিত।

• কোটর

  কোটর কোটর উপসাগরের একটি সুন্দর ঐতিহাসিক শহর, যা বোকা নামেও পরিচিত। শহরটি অ্যাড্রিয়াটিক সাগরের মুখোমুখি। কোটরের বিভিন্ন শৈলী ভবনগুলি দেখায় যে মন্টিনিগ্রো পশ্চিম এবং পূর্ব উভয়ের সাথেই সংযুক্ত। এটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবেও নিবন্ধিত।

• সেটিন

  কয়েক বছর আগে মন্টিনিগ্রোর রাজধানী ছিল সেতিনজে। পডগোরিকা হল মন্টিনিগ্রোর আধুনিক রাজধানী, যদিও এটি এখনও ইতিহাস ও সংস্কৃতির কেন্দ্র। মন্টিনিগ্রোর রাষ্ট্রপতির সরকারী বাসভবন এখনও সেটিগনে ব্লু প্যালেসে অবস্থিত।

• ব্রান ক্যাসেল

  ব্রান ক্যাসলের ইতিহাস 1377 সালের দিকে। সেখানে থাকতেন রোমানিয়ার রানী মেরি। তবে বেশিরভাগ মানুষ এটিকে ভ্যাম্পায়ার কাউন্ট ড্রাকুলার দুর্গ হিসেবেই চেনেন। ট্রান্সিলভেনিয়া সীমান্তে অবস্থিত, এটি একটি যাদুঘর হিসাবে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত।

• mocanita বাষ্প লোকোমোটিভ

  "মোকানিটা স্টিম ট্রেন" হল মনোরম রোমানিয়ান মরুভূমির মধ্য দিয়ে একটি ধীর 6 ঘন্টার যাত্রা। ট্রেনটি মারামুরেসের ভ্যাজেল উপত্যকার মধ্য দিয়ে যায়, যেখানে আপনি উপত্যকা, পাহাড় এবং বনের ল্যান্ডস্কেপ উপভোগ করতে পারেন। বেশিরভাগ বাষ্প ইঞ্জিন 30 কিমি/ঘন্টা বেগে চলে।

• বেলগ্রেড

  বেলগ্রেড সার্বিয়ার রাজধানী এবং ইউরোপের প্রাচীনতম শহরগুলির মধ্যে একটি। দুটি বড় নদী বেলগ্রেডে মিলিত হয়, এবং অনেক মানুষ মাছ ধরা, সাঁতার কাটা এবং নদীর তীরে হাঁটা উপভোগ করে।

• উবাক ক্যানিয়ন

  এই সুন্দর উপত্যকাটি 120 কিলোমিটার উবাক নদী এবং প্রকৃতি সংরক্ষণের অংশ। এটিতে অনেক বাঁক, তিনটি হ্রদ, 140 প্রজাতির পাখি এবং 6,000 কিলোমিটার গুহা রয়েছে।

• লেকের জায়গা

  যুক্তরাজ্যের দর্শনার্থীরা সাধারণত লন্ডন বা রাজধানীর কাছাকাছি জায়গাগুলিতে যান। কিন্তু উত্তর-পশ্চিম ইংল্যান্ডের লেক জেলা লক্ষ লক্ষ পর্যটকদের আকর্ষণ করে। এলাকাটি তার পাহাড়, হ্রদ এবং বোনেস-অন-উইন্ডারমেয়ারের মতো ছোট শহরের জন্য বিখ্যাত।

• ইনভারনেস

  ইনভারনেস হল স্কটিশ হাইল্যান্ডের রাজধানী এবং স্কটল্যান্ডের উত্তর-পূর্ব উপকূলে মোরে ফার্থকে দেখা যায়। এটি অসামান্য সৌন্দর্যের একটি এলাকা। লোচ নেস ইনভারনেসের কাছাকাছি। লোচ নেস একটি দৈত্যের জন্য বিখ্যাত যা তার জলের গভীরে বাস করে।

মধ্যপ্রাচ্য

• ইয়াজদ

  ইয়াজদ ইরানের কেন্দ্রে একটি প্রাচীন মরু শহর। 'সিটি অফ উইন্ড টাওয়ার' নামে পরিচিত, ইয়াজদ তার ঐতিহ্যবাহী ব্রোকেড এবং সিল্ক কাপড় এবং অনন্য স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত। ইয়াজদ গরম, শুষ্ক এবং দুটি মরুভূমির মধ্যে অবস্থিত।

• নাসির আল-মুলক মসজিদ

  নাসির আল-মুলক মসজিদটিকে ইরানের সবচেয়ে সুন্দর মসজিদ বলা হয় কারণ শত শত রঙিন জানালা দিয়ে সূর্যের আলো পড়ে এবং মনে হয় আপনি একটি ক্যালিডোস্কোপের মধ্য দিয়ে হাঁটছেন। গোলাপী টাইলসের কারণে এটিকে "পিঙ্ক মসজিদ" বলা হয়।

• নীল মসজিদ

  সুলতানাহমেত নামেও পরিচিত, এর ছয়টি মিনার (টাওয়ার) বাইরে থেকে অত্যাশ্চর্য। আজও একটি মসজিদ হিসাবে ব্যবহৃত হয়, এটি 1609 থেকে 1616 সালের মধ্যে নির্মিত হয়েছিল। ভিতরে, উঁচু সিলিং 20,000টি বিভিন্ন প্যাটার্নের নীল টাইলস দিয়ে পাকা করা হয়েছে, যা মসজিদটিকে এর নাম দিয়েছে।

• পামুক্কালে

  একটি অবাস্তব ল্যান্ডস্কেপ, এর নামের অর্থ 'তুলার দুর্গ' এবং এটি তার সাদা সোপানের জন্য বিখ্যাত। এটি উষ্ণ প্রস্রবণের জলের পিছনে ফেলে আসা পাথর দিয়ে তৈরি। ধ্বংসাবশেষে, আপনি গ্রীক ধ্বংসাবশেষ যেমন স্নান এবং মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ দেখতে পাবেন।

ল্যাটিন আমেরিকা

• টরেস দেল পেইন জাতীয় উদ্যান

  এটি চিলির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক অঞ্চলগুলির মধ্যে একটি, যেখানে 2,850 মিটার উচ্চতায় গ্রানাইট পর্বত, সুন্দর নীল হিমবাহ এবং অনেক হ্রদ এবং নদী রয়েছে। পার্কটি উটপাখির মতো রিয়া, অ্যান্ডিয়ান কনডর এবং ফ্লেমিংগোর পালগুলির আবাসস্থল।

• আতাকামা মরুভূমি

  আতাকামা মরুভূমি পৃথিবীর অন্যতম শুষ্ক স্থান এবং মানুষের জন্য স্থায়ীভাবে বসবাসের অযোগ্য। এটিতে বিশ্বের বৃহত্তম রেডিও টেলিস্কোপ রয়েছে। বিশাল বালির টিলা এবং পাথরের গঠনগুলি চন্দ্রের পৃষ্ঠের নকল করে, লবণের হ্রদ এবং গজিং গিজার সহ।

• ইগাজু জলপ্রপাত

  "ইগুয়াজু জলপ্রপাত" আর্জেন্টিনার সীমান্ত বরাবর 2.7 কিমি প্রবাহিত। 80 মিটার "ডেভিলস থ্রোট" সহ শত শত জলপ্রপাত রয়েছে। এখানে আপনি রাবার বোটে ঘুরে বেড়াতে পারেন। এছাড়াও আপনি উপভোগ করতে পারেন সবুজ বন এবং বিরল বন্যপ্রাণী।

• রিও ডি জেনিরো

  রিও ডি জেনিরো হল লীলাভূমি পাহাড়, প্রাণবন্ত সৈকত এবং রাতের জীবন। সৈকত বাইকিং, হাইকিং, হ্যাং গ্লাইডিং, রক ক্লাইম্বিং, পালতোলা এবং আরও অনেক কিছু উপভোগ করুন। রাতে আপনি প্রতি রাতে লাইভ সঙ্গীত এবং রাস্তার পার্টি উপভোগ করতে পারেন।

• ল্যান্সেটিলা বোটানিক্যাল গার্ডেন

  ল্যানসেটিলা বোটানিক্যাল গার্ডেন পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রীষ্মমন্ডলীয় বোটানিক্যাল গার্ডেন। এখানে আপনি 200 টিরও বেশি প্রজাতির গ্রীষ্মমন্ডলীয় পাখি দেখতে পারেন এবং অর্কিড, আম গাছ এবং বাঁশের সুড়ঙ্গের মধ্য দিয়ে পথ চলতে পারেন।

• ছোট ফরাসি কী

  লিটল ফ্রেঞ্চ কি বে দ্বীপটি দ্বীপের দক্ষিণ উপকূলে একটি শান্ত গ্রীষ্মমন্ডলীয় স্বর্গ। দর্শনার্থীরা নারকেল গাছের মধ্যে ঝুলে থাকা হ্যামকগুলিতে বিশ্রাম নিতে পারে, ঝকঝকে স্বচ্ছ জল উপভোগ করতে পারে, কায়াকিং এবং স্নরকেলিং করতে যেতে পারে বা সাদা-বালির সুন্দর সৈকতে বিশ্রাম নিতে পারে।

• নীল পর্বত

  পাহাড়ের এমন নামকরণ করা হয়েছে কারণ দূর থেকে দেখলে সেগুলো রঙিন দেখায়। সূর্যোদয় দেখার জন্য আপনি রাতে চূড়ায় যেতে পারেন। একটি পরিষ্কার দিনে, আপনি সর্বোচ্চ বিন্দু থেকে কিউবা এবং হাইতি পর্যন্ত দেখতে পাবেন।

• জলপ্রপাত পৌঁছান

  এটি প্রকৃতি এবং জলপ্রেমীদের জন্য উপযুক্ত জায়গা। শীতল জল ঝকঝকে নীল এবং পিকনিক করার জন্য প্রচুর জায়গা রয়েছে। আপনি গোপন গুহা এবং ট্রেইলগুলির একটি নির্দেশিত সফরও নিতে পারেন।

• পবিত্র উপত্যকা

  এই সুন্দর জায়গাটি কুস্কোর উত্তরে এক ঘন্টারও কম পথ। ইনকা ধ্বংসাবশেষ, অবশ্যই, ছোট শহরগুলির সাথে বিস্তৃত যেখানে আপনি বাজারগুলি ব্রাউজ করতে এবং স্থানীয় সংস্কৃতি উপভোগ করতে পারেন।

• পুয়ের্তো মালডোনাডো

  এটি আমাজনের একটি অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরের জন্য নিখুঁত সূচনা পয়েন্ট। এই অঞ্চলে উষ্ণ এবং আর্দ্র জঙ্গল রয়েছে এবং আপনি বন্যপ্রাণী যেমন কায়মান, ক্যাপিবারা, বানর, তোতাপাখি, কচ্ছপ এবং পিরানহা দেখতে পারেন। ট্যুর কয়েক দিন থেকে এক সপ্তাহ পর্যন্ত।

• তাইরোনা জাতীয় উদ্যান

  টায়রোনা ন্যাশনাল পার্ক কলম্বিয়ার উত্তর উপকূলে অবস্থিত। ভ্রমণকারীরা প্রকৃতি উপভোগ করতে পারে, স্নরকেলিং, হাইকিং এবং প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ অন্বেষণ করতে পারে। পার্কটি পাখি পর্যবেক্ষকদের কাছেও জনপ্রিয় যারা বিপন্ন অ্যান্ডিয়ান কনডর দেখতে আসে।

• পোপায়ান

  পোপায়ান দক্ষিণ-পশ্চিম কলম্বিয়ায় অবস্থিত। এটি কলম্বিয়ার সবচেয়ে চিত্তাকর্ষক ঔপনিবেশিক শহরগুলির মধ্যে একটি। এটিকে কখনও কখনও "সিউদাদ ব্লাঙ্কা" (সাদা শহর) বলা হয় কারণ বিল্ডিংগুলি তুষারের মতো বিশুদ্ধ সাদা। 1546 সালে নির্মিত ইগ্লেসিয়া ডি এরমিটা শহরের প্রাচীনতম গির্জা।

• মেট্রোপলিটন ক্যাথিড্রাল

  এটি সমগ্র দেশের প্রাচীনতম স্থাপনাগুলির মধ্যে একটি। ক্যাথেড্রালটি মূল স্কোয়ারের কেন্দ্রে রয়েছে, তাই আপনি প্যালাসিও ন্যাসিওনালের মতো ঐতিহাসিকভাবে আকর্ষণীয় ভবনগুলি দেখতে পারেন।

• নৃবিজ্ঞান জাতীয় জাদুঘর

  মেক্সিকো সিটির ন্যাশনাল মিউজিয়াম অফ নৃবিজ্ঞানের দুটি তলা এবং বিপুল সংখ্যক প্রদর্শনী কক্ষ রয়েছে। প্রদর্শনীতে স্থাপত্য এবং ঐতিহাসিক নিদর্শন উভয়ের জাঁকজমক দেখতে এক বা দুই দিন সময় লাগতে পারে।

উত্তর আমেরিকা

• হুইসলার কালো চিরুনি

  Whistler Blackcomb একটি বিশ্ব-বিখ্যাত স্কি রিসর্ট ভ্যাঙ্কুভার থেকে প্রায় দুই ঘন্টার পথ। শীতকালীন খেলার জন্য পরিচিত, রিসর্টটি গ্রীষ্মকালে গল্ফ, মাউন্টেন বাইকিং এবং হাইকিংয়ের জন্যও জনপ্রিয়। হোটেল এবং রেস্তোরাঁর মতো সুবিধাও পাওয়া যায়।

• চার্চিল, ম্যানিটোবা

  মেরু ভাল্লুক প্রতিটি শরতে চার্চিল শহরের কাছে, ম্যানিটোবার কাছে চলে যায়। মেরু ভালুক ভূমি থেকে হাডসন উপসাগরের বরফে স্থানান্তরিত হতে শুরু করে। দর্শনার্থীরা ভাল্লুককে কাছে থেকে দেখতে খাঁচাযুক্ত জানালা দিয়ে টুন্দ্রা বগিতে ভ্রমণ করে।

• গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন জাতীয় উদ্যান

  অ্যারিজোনায় অবস্থিত বিখ্যাত গিরিখাতটি 446 কিলোমিটার দীর্ঘ, 29 কিলোমিটার প্রশস্ত এবং 1.6 কিলোমিটার গভীর। আপনি ব্যাকপ্যাক করতে পারেন, ক্যাম্প করতে পারেন, একটি খচ্চর চালাতে পারেন বা ক্যানিয়নের মধ্য দিয়ে নদী ভ্রমণ করতে পারেন।

• নিউ ইয়র্ক সিটি

  'শহর যা কখনও ঘুমায় না' হিসাবে পরিচিত, এই শহরটির বিনোদনের দিক থেকে অনেক কিছু রয়েছে। এই উদ্যমী শহরটি বিশ্বমানের যাদুঘর, গ্যালারী, আন্তর্জাতিক রেস্তোরাঁ এবং বারগুলির আবাসস্থল।